আবারও আসিও ফিরে –
এই – ভোর কুয়াশার তীরে –
নরমে লাজুকে – শিশিরে নিশীথে –
কাটে নাকো নিশি – একলা ফিরিতে।
স্নিগ্ধ সবুজে, নুপুর’ পরশে
যুথিকা ডালিতে হিমেল দিবসে।
একা যেন ধাই – তোমা প্রাণে নাই –
আমাতে তোমাতে দোহারে মিলিতে
তপোবন’ মাঝে দেউড়ি খুলিতে –
শেষ বার যেন – মরমে পরশে –
শীতল উষ্ণতা তব – পুলকে হরষে।
অমা নিশি শেষে – সেই যেন পাই-
আর কিছু নাই – আর কেহ নাই –
বিদায় দেহ – এইবেলা যাই।
(ধন্যবাদান্তে – শ্রীযুক্ত সুদীপ্ত মাইতি )
(অমিতাভ)
শোনো, সেই হাতটার
গল্পটা আজও বলা হয়নি ।
হ্যাঁ, সেই হাত, যার পেশিতে
আনকোরা শিল্পী রচেছে কেবল শিকড়,পাঁচ আঙ্গুলে
বিদ্রোহী বিক্ষুব্ধ আবেগ । আগ্রাসী লতা গুল্ফ
নির্ভুল লক্ষ্যে জড়িয়ে ধরেছে তার চৌহদ্দি ।
আমি যে তোমায় প্রতিবেশী মনে করি
আমি কি তোমায় বাড়তে দিতে পারি?
বল’ তুমি-ই বল’ ।
জানি আমি জানি,
এভাবেই কেটে গেল কত সূর্য কত বৈশাখ
বিশ থেকে চব্বিশ, চব্বিশ ফেলে আটাশ ।
তবুও নাছোড়বান্দা সে হাত
আলোছায়ার ক্যানভাসে টিক টিক শব্দের ভরসায়
আবার মুষ্টিবদ্ধ হচ্ছে তার নীলাভ উড়ানে।
Discussion open [See More]
Recent Comments